রাঙ্গামাটির লংগদুতে মিথ্যা অভিযোগে মানববন্ধন করায়, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী মোহাম্মদ আলী। বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) বেলা ১১টায় লংগদু প্রেসক্লাবে তিনি এবং তার পরিবারের লোকজন উপস্থিত হয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন।
মোহাম্মামদ আলী মাইনীমূখ ইউপি, উপজেলা: লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার গাঁথাছড়া গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা ।সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, সে ৩৮৬নং গুলশাখালী মৌজার অর্ন্তগত আনুমানিক ১৯.৮০ (উনিশ একর আশি শতক) একর জায়গা ক্রয় করি, আমার ঘাম জড়ানো নিজেস্ব অর্থায়নে জায়গা ক্রয়ের পর জঙ্গল পরিষ্কার করিয়া বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ ও বনজ বাগান সৃজন করিয়াছি এমতাবস্থায় গত ২৭/০৩/২০২৩ইং তারিখ গুলশাখালী চৌমূহনী বাজারে কিছু সংখ্যক অসাধু লোক সংঘবদ্ধ হইয়া আমার বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেন যে, আমি নামে বেনামে ৩৮৬নং গুলাশাখালী মৌজায় প্রায় ৬০/৭০ একর জায়গা ক্রয় করিয়াছি মানুষের সাথে প্রতারনা করিয়া, যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বানোয়াট যদি কোন ব্যাক্তি বলতে পারে যে, আমি ক্রয় না করিয়া জোরপূর্বক ভয়ভীতি দেখিয়ে জায়গা দখল করিয়াছি তাহলে আমি ইহার যথাযথ শাস্তি ভোগ করিতে বাধ্য থাকিবো আর যদি প্রমাণিত না করিতে পারে তাহলে তাঁহাদের বিরুদ্ধে দেশের প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা গ্রহনের প্রার্থনা করিতেছি।
তারা মানববন্ধনে বলেন, আমি চট্টগ্রামের বাসিন্দা কিন্তু তাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা আমি ৩৮৭নং গাঁথাছড়া মৌজার স্থায়ী বাসিন্দা আমার যাবতীয় কাগজপত্র উপস্থাপন করিলাম। এসময় তিনি আরো বলেন, আমি গুলশাখালী উত্তর রাজনগর এলাকায় আমি এবং পরিবার ইয়াছমিন, বড় ভাই রফিকুল ও আমার স্ত্রীর বড় ভাই কাউছার এর নামে মোট ১৯.৮০ একর জায়গা দখল সত্বে ক্রয় করে নিয়েছি। তারা বলেছে আমার ৬০-৭০ একর জায়গা রয়েছে যা মিথ্যা ও বানোয়াট। জায়গার কাগজ আছে কিনা জানতে চাইলে মোহাম্মদ আলী বলেন, আমি স্টাম্পের মাধ্যমে খাস জায়গা দখল সত্বে বুঝে নেই, পরে বিবিধ মামলা (সুট কবুলিয়ত) করি।