বৌদ্ধ ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী বছরে একবার কঠিন চীবর দান করা যায়। ২৪ ঘন্টার মধ্যে সাধারণ্যের কঠো পরিশ্রমে তৈরী করা চীবরটি ভিক্ষু সংঘের কাছে দান করা হয়। এই কঠিন চীবর দানের ফলে অগাধ পূণ্য সঞ্চিত হয় এমনটাই বিশ্বাস করেন ভক্তরা।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি, রাঙামাটি জেলা পরিষদের সদস্য ও সুবলং শাখা বনবিহারের প্রধান পৃষ্ঠপোষক প্রবর্তক চাকমা প্রমুখ।
জুরাছড়ি শলক এলাকায় সুবলং শাখা বন বিহারে ৩১ তম দানোত্তম মহান কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠানে পঞ্চশীল প্রার্থনা সহ নানান দানানুষ্ঠান সম্পাদন করে হাজারো পূণ্যার্থীদের মাঝে স্বধর্ম দেশনা আলোকপাঠ করেন খাগড়াছড়ি জেলা বর্মাছড়ি থেকে আগত জ্ঞানদীপ মহাস্থবির, জ্ঞান প্রিয় মহাস্থবির রাজবন বিহার রাঙ্গামাটি, প্রিয়তিষ্য মহাস্থবির সদাচরণ অরণ্য কুঠির জুরাছড়ি।