রাঙামাটিতে বাংলাদেশ ৪র্থ শ্রেনী সরকারী কর্মচারী সমিতির রাঙামাটি জেলার শাখার উদ্যোগে প্রতিনিধিদের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ বুধবার (২৫ফেব্রুয়ারী) সকালে রাঙামাটি শহরস্থ সমিতির স্থায়ী ভবনের হল রুমে এই সমিতির প্রতিনিধিদের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, বাঃ চঃ সঃ কঃ সঃ এর কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মো. আজিম।
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বাঃ চঃ সঃ কঃ সঃ এর কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. মোক্তার হোসেন।
এসময় বাঃ চঃ সঃ কঃ সঃ এর রাঙামাটি জেলার শাখার সভাপতি ইন্দ্র দত্ত তালুকদার এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন, বাঃ চঃ সঃ কঃ সঃ এর কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মো. আবদুল মামান্ন, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আক্কাস, মো. শিপন মিয়া, কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মামুন মোল্লা , বাঃ চঃ সঃ কঃ সঃ এর চট্টগ্রাম বিভাগীয় জেলা শাখা ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ইউনিট শাখার সভাপতি মো. আব্দুল মতিন মানিক সহ সংশ্লিষ্টরা।
এতে সরকারের কাছে ১০দফা দাবী জানিয়ে তারা বলেন, ৯ম জাতীয় বেতন কমিশন গঠন করে ১:৫ হারে বেতন নির্ধারণপূর্বক বেতন বৈষম্য দূর করতে হবে।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে বর্তমান বাজার দরের সাথে সংগতি রেখে ৪০% মহার্ঘভাতা প্রদান করতে হবে।
বাড়ি ভাড়া ৮০% চিকিৎসা ভাতা ৩,০০০/- টাকা, শিক্ষা ভাতা ২,০০০/- টাকা, যাতায়াত ভাতা ১,৫০০/- টাকা টিফিন ভাতা ৫০০/- এবং ধোলাই ভাতা ৫০০/- টাকা নির্ধারণ করেতে হবে।
আউটসোর্সিং প্রথা বাতিল করে আউটসোর্সিং ও প্রকল্পে নিয়োগকৃত সকল জনবল রাজস্বখাতে স্থানান্তর করতে হবে।
পুলিশের ন্যায় রেশন প্রদান করতে হবে।
নার্সদের ন্যায় পোষাকের টাকা বেতনের সাথে প্রদান করতে হবে।
নিয়োগের ক্ষেত্রে রেলের (রেল অধিদপ্তরের) ন্যায় ৪০% পোষ্য কোটা সংরক্ষণ রাখতে হবে।
পূর্বের ন্যায় শতভাগ পেনশন উত্তোলনের সুবিধাসহ পেনশন গ্র্যাচুয়িটির হার ০১ (এক) টাকায় ৫০০/- টাকা নির্ধারণ করতে হবে।
টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহাল করতে হবে।
সরকারি কর্মচারীদের সুদমুক্ত গৃহঋণ প্রদান করতে হবে।
সরকারি সকল প্রতিষ্ঠানে ঝুঁকিপূর্ণ কাজের ক্ষেত্রে ঝুঁকিভাতা প্রদান করতে হবে এবং পূর্বের ন্যায় পাহাড়ী ভাতা প্রদান করতে হবে।