আগামী ১৫জুন (বুধবার) কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) ভোট উৎসব। আজ ১৩ জুন (সোমবার) মধ্যরাত থেকে বন্ধ হবে প্রার্থীদের আনুষ্ঠানিক প্রচারণা।
শেষ মুহূর্তে এসে ভোটের মাঠে তৈরি হয়েছে টানটান উত্তেজনা। প্রধান তিন প্রার্থী একে অপরের সমালোচনায় সরব হয়েছেন। শেষ মুহূর্তে এসে মেয়র পদে ভোটের মাঠে চলছে নানা সমীকরণ। কে জিতবেন? কে হারবেন? এমন আলোচনা চলছে নগর জুড়ে। উঠে আসছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রাজনৈতিক গ্রুপিংয়ের বিষয়টিও। রাজনৈতিক নানা মেরুকরণে ভোটের মাঠে তিন প্রার্থীর (রিফাত-সাক্কু-কায়সার) মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে—এমন সম্ভাবনার কথা বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
এদিকে, একেবারে শেষ মুহূর্তে এসে অনেকটা আকস্মিকভাবে গতকাল ১২ জুন (রবিবার) বিকালে নির্বাচনি ইশতেহার ঘোষণা করেন মনিরুল হক সাক্কু। আট পাতার ইশতেহারে তিনি নগরীর উন্নয়নে ১৮ দফা অঙ্গীকার করেছেন।
সিটি নির্বাচনে প্রার্থীদের তথ্য উপস্থাপন এবং অবাধ নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের আহ্বানে সংবাদ সম্মেলন করেছে সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজন কুমিল্লা মহানগর ও জেলা শাখা। আজ সকালে কুমিল্লা টাউন হলের কনফারেন্স রুমে সংবাদ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন সুজন জেলা কমিটির সভাপতি শাহ মোঃ আলমগীর খান।